কীভাবে নিজের সম্পর্কে রচনা লিখবেন

একটি রচনা নিজেকে, আপনার অভ্যন্তরীণ অনুভূতিগুলি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে একটি জেনার। এর সৃষ্টির প্রাথমিক নিয়মগুলি ব্যবহার করে আপনি একটি মোটামুটি নির্ভুল স্ব-প্রতিকৃতি আঁকতে পারেন, যা কেবল পাঠকই নয়, নিজে লেখকের কাছেও আকর্ষণীয় হবে।

আপনার দরকার হবে

কলম, নোটবুক

নির্দেশিকা ম্যানুয়াল

1

"রেফারেন্স পয়েন্ট" সন্ধান করুন। আপনি সম্প্রতি যে বিষয়টির বিষয়ে ভাবছিলেন, এটি একটি স্মৃতি, জীবনের একটি পর্ব যা দিয়ে আপনি নিজের সম্পর্কে একটি গল্প শুরু করতে চান।

2

এই বিষয়ের সাথে আপনার যে সমস্ত চিন্তাভাবনা রয়েছে সেগুলি খসড়ায় লিখুন। বাক্যাংশগুলি সঠিকভাবে গঠনের চেষ্টা করবেন না বা সুন্দর ভাবের সন্ধান করুন - কেবল "চেতনা প্রবাহ" ঠিক করুন।

3

কিছুক্ষণ (20-30 মিনিট) পরে নোটগুলি পুনরায় পড়ুন। এগুলির মূল পয়েন্টগুলি হাইলাইট করুন। এটি আপনার প্রবন্ধের ভিত্তি। এই টুকরোগুলি পরিকল্পনার আইটেম হিসাবে সাজান এবং তাদের ক্রম পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন। অন্যের তুলনায় বিষয়টির বিকাশের যুক্তির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ক্রমটি চয়ন করুন - এটি একটি কালানুক্রমিক বা পাঠ্যের ব্লকগুলির বিষয়গত তুলনা হতে পারে। আপনার গল্পটি কী থেকে আসে এবং কেন তা পাঠকদের বোঝার জন্য প্রধান বিষয়।

4

তারপরে প্রতিটি ব্লকে আলাদাভাবে কাজ করুন: শৈলীর দিক থেকে বাক্যাংশগুলি পরিষ্কার করুন, অপ্রয়োজনীয় হ্রাস করুন এবং এক চিন্তা থেকে অন্য চিন্তায় রূপান্তর যুক্ত করুন। এই ধরনের রূপান্তরগুলি যৌক্তিকভাবে বা আবেগগতভাবে এবং হঠাৎ করেই নির্মিত হতে পারে তবে কিছুটা সংযোগ, কমপক্ষে সংবেদনশীল স্তরে উপস্থিত থাকতে হবে। কাস্টম ভাষা, চিত্র এবং সংকেত অনুসন্ধান করুন। পাঠ থেকে অ্যানিমেট করা "চিত্র" হিসাবে শিল্প থেকে উদাহরণগুলি ব্যবহার করুন।

5

লিখিত পুনরায় পড়ুন এবং নিজের অনুভূতি শুনতে। যেহেতু প্রবন্ধটি জেনারটি প্রতিবিম্বের উপর ভিত্তি করে, তাই এটি নিজের দিকে মনোনিবেশ যা একটি সম্পূর্ণ লেখা লিখতে সহায়তা করবে।

নিজের সম্পর্কে প্রবন্ধ